গোদাগাড়ী উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের বাবুডাইং গ্রামে আদিবাসী কোল সম্প্রদায়ের পাঁচটি পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে জাতীয় আদিবাসী পরিষদের ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আদালতের একতরফা রায়ের ভিত্তিতে আদিবাসীদের উচ্ছেদ করা হয়। এতে পরিবারগুলো ঘরবাড়ি হারিয়ে বর্তমানে বাঁশঝাড়ের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে। অবিলম্বে উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, জমির মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান বক্তারা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় আদিবাসী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি গণেশ মার্ডি। বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বিমল চন্দ্র রাজোয়ার, বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টার পরিচালক ফয়জুল্লাহ্ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান হাসিবুল, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি রাজকুমার শাও, প্রেসিডিয়ার সদস্য ক্রিষ্টিনা বিশ্বাস, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সহ-সংগঠনিক সম্পাদক রূপচাঁদ এক্কা, সাংবাদিক মাহবুব জামান কাদেরী।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সদস্য আন্দ্রিয়াস বিশ্বাস, মাসাউসের পরিচালক মেরিনা হাসদা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের রাজশাহীর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুকুল বিশ্বাস, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ছোটন সরদার, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নিলুফা আহম্মেদ, ডাসকোর রুহুল আমিন, নলিন সরদার, ভুক্তভোগি পরিবারের রুমালী হাসদা, ভুট্টু কিস্কু, সুজন সরেন, সনাতন সরেন।
ভুক্তভোগী রুমালী হাসদা জানান, আদালতের কোনো নোটিশ ছাড়াই তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়। ফলে তারা খাট, চেয়ার, টেবিলসহ কোনো আসবাবপত্রই বের করতে পারেননি।
তার দাবি, উচ্ছেদ হওয়া ভূমি তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি এবং ১৯৫০ সালের টেনেন্সি আইনের ৯৭ ধারায় আদিবাসীদের কাছ থেকে ভূমি ক্রয়ে প্রশাসনের অনুমতি প্রয়োজন হয় এই ক্ষেত্রে অনুমোতি নেওয়া হয়নি।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আদালতের একতরফা রায়ের ভিত্তিতে আদিবাসীদের উচ্ছেদ করা হয়। এতে পরিবারগুলো ঘরবাড়ি হারিয়ে বর্তমানে বাঁশঝাড়ের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে। অবিলম্বে উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, জমির মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান বক্তারা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় আদিবাসী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি গণেশ মার্ডি। বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বিমল চন্দ্র রাজোয়ার, বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টার পরিচালক ফয়জুল্লাহ্ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান হাসিবুল, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি রাজকুমার শাও, প্রেসিডিয়ার সদস্য ক্রিষ্টিনা বিশ্বাস, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সহ-সংগঠনিক সম্পাদক রূপচাঁদ এক্কা, সাংবাদিক মাহবুব জামান কাদেরী।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের সদস্য আন্দ্রিয়াস বিশ্বাস, মাসাউসের পরিচালক মেরিনা হাসদা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের রাজশাহীর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুকুল বিশ্বাস, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ছোটন সরদার, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নিলুফা আহম্মেদ, ডাসকোর রুহুল আমিন, নলিন সরদার, ভুক্তভোগি পরিবারের রুমালী হাসদা, ভুট্টু কিস্কু, সুজন সরেন, সনাতন সরেন।
ভুক্তভোগী রুমালী হাসদা জানান, আদালতের কোনো নোটিশ ছাড়াই তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়। ফলে তারা খাট, চেয়ার, টেবিলসহ কোনো আসবাবপত্রই বের করতে পারেননি।
তার দাবি, উচ্ছেদ হওয়া ভূমি তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি এবং ১৯৫০ সালের টেনেন্সি আইনের ৯৭ ধারায় আদিবাসীদের কাছ থেকে ভূমি ক্রয়ে প্রশাসনের অনুমতি প্রয়োজন হয় এই ক্ষেত্রে অনুমোতি নেওয়া হয়নি।
মিজানুর রহমান টনি